শিল্পী শেফালী ঘোষের এই প্রসিদ্ধ আঞ্চলিক গানের মহেশখালীর সেই ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি পান দেশের চাহিদা মিটিয়ে আজ বিদেশে রপ্তানী হচ্ছে। যদি সরকারী ভাবে যথাযথ সাহায্য সহযোগীতা ও পৃষ্টপোষকতা পায় তাহলে পানই একমাত্র কৃষি পণ্য হিসেবে বিদেশে রপ্তানী করে প্রচুর পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব বলে মনে করেন সচেতন মহল। বর্তমানে লবনের মুল্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাওয়ায় উপজেলার বেশীর ভাগ মানুষ পান চাষের দিকে ঝুকে পড়েছে। বর্তমানে এখন এক মাত্র পান শিল্পই মহেশখালীর অর্থনীতির চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস